সাবেক সাংসদ ও টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট জোয়াহেরুল ইসলামের ছবি ভাংচুর এবং ডাস্টবিনে ফেলে দেওয়া কে কেন্দ্র করে মানব বন্ধন করতে গেলে আওয়ামী লীগের একাংশ বাধা দিলে তাদের মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায়।
সংঘর্ষে সাংবাদিক সহ বেশ কয়েক জন আহত হয়েছে আহতরা হলেন, সখীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রনি আহম্মেদ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আসাদুজ্জামান লিটন , হাতীবান্ধা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহজালাল, আজমত মেম্বার,যাদবপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি আল-আমিন ইউনিয়ন ছাত্র লীগের সাধরণ সম্পাদক, হিমেল আহমেদ,জেলা সেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক কামরুল হাসান, ও সখিপুর বার্তার স্টাফ রিপোর্টার জাহিদ হাসান এর মধ্যে চার জন টাঙ্গাইল সদর হাসপাতালে একজন বাসাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একজন সখিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে,বাকীরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি চলে গেছেন।
এ বিষয়ে সাবেক সাংসদের ছোট ভাই সখীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ সভাপতি, যাদবপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এ কে এম আতিকুর রহমান আতোয়ার বলেন,আমার ভাই সাবেক সাংসদ, টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ্যাড,জোয়াহেরুল ইসলামের ছবি ভাংচুর এবং তার ছবি ডাস্ট বিনে ফেলা দেওয়া কে কেন্দ্র করে আমরা একটি মানব বন্ধন সখীপুরে করতে চাই আমাদের বাধা দেওয়া হলে আমরা নলুয়াতে গিয়ে মানব বন্ধন করতে চাইলে সখীপুর থেকে সখীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শওকত শিকদার এবং বর্তমান বাসাইল সখীপুরের সাংসদ অনুপম শাহজাহান জয় এর নেতৃত্বে আমাদের উপর হামলা চালানো হয় এতে আমি সহ বেশ কয়ক জন আহত হয়ে হাসপাতালে আছে,আমি এর তীব্র নিন্দা জানাই।
এবিষয়ে সখীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শওকত শিকদারে কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,এ বিষয়ে আমাকে কেউ কিছু ই জানায় নি তবে এমন ঘটনা ঘটে থাকলে তাহা দুঃখ জনক।
এবিষয়ে সাবেক সাংসদ টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট জোয়াহেরুল ইসলাম বলেন, জানিনা কেন আমার ছবি ডাস্ট বিনে ফেলে দেওয়া হয়েছে, আমার ভাই তিনবারের চেয়ারম্যান তাকে সহ আমার আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের হাতুর লাঠি দিয়ে পিঠিয়ে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে এর বিচার সাধারণ মানুষের কাছে দিয়ে রাখলাম।
সর্বশেষ পাওয়া তথ্যমতে কোর্টের সময় শেষ হওয়ার কারণে মামলা করতে পারেনি।
সখীপুর থানার ওসি শেখ শাহিনুর ইসলাম বলেন এ বিষয়ে সখীপুর থানায় কোন অভিযোগ করা হয়নি অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
মতামত