রবিবার (২ জুন) সকালে উপজেলার নারাইনপুর সীমান্তের বাংলাদেশ অংশে লাশটি পড়ে থাকতে দেখে থানায় খবর দেওয়া হয়।
নিহতের নাম নুরুজ্জামিন (২৩)। তিনি উপজেলার চিকাডহর গ্রামের মৃত হানিফ আলীর ছেলে। নুরুজ্জামিনের দুই হাত বাধা ছিল। তাছাড়া শরীরের বিভিন্ন জায়গায় জখমের চিহ্ন পাওয়া গেছে।
দুপুরের দিকে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
কোম্পানীগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আসাদুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি খবরের কাগজকে বলেন, ‘নারাইনপুর সীমান্ত থেকে অনুমানিক ১৫০ গজ ভেতরে একটি খালের পাশ থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। তার হাত দুটি পেছন দিক থেকে বাঁধা ছিল। মুখ ও মাথাসহ শরীরে একাধিক ক্ষত রয়েছে।’
স্থানীয়রা জানান, রবিবার সকালে মাছ ধরতে গিয়ে সীমান্ত এলাকায় বাংলাদেশ অংশে মরদেহটি পড়ে থাকতে দেখেন কয়েকজন। খবর পেয়ে বিজিবি ও পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে। তাদের ধারণা, তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হতে পারে।
নিহতের ভাই আল-আমিন জানান, শনিবার রাত ৯টার দিকে স্থানীয় জুবেদ ও হৃদয়সহ কয়েকজন এসে নুরুজ্জামিনকে ডেকে নেয়। রাতে তিনি আর বাড়ি ফেরেনি। রবিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে তার মরদেহ পাওয়া যায়।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম দস্তগীর খবরের কাগজকে বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাটি হত্যাকাণ্ড হিসেবে পুলিশ তদন্ করছে।
মতামত