ঝিনাইদহ জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে চাপ প্রয়োগের অভিযোগ তুলে আওয়ামীপন্থী সম্মিলিত আইনজীবী পরিষদ নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে। বুধবার (২৭ নভেম্বর) সকালে জেলা বার ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট আজিজুর রহমান অভিযোগ করেন যে, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা তাদের উপর চাপ সৃষ্টি করছে।
তিনি বলেন, বিরোধীরা ষড়যন্ত্র করছে এবং নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করা যায়নি। এতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির আশঙ্কা রয়েছে। এ অবস্থায় আমাদের প্যানেলের কোনো প্রার্থী বা সমর্থক নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না।
নির্বাচন কমিশনার অ্যাডভোকেট খায়রুজ্জামান জানান, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে তিন দফা দাবিসহ স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছিল। তবে বার থেকে কোনো সিদ্ধান্ত না আসায় তিনি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছিলেন এবং তার দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করেন।
তিনি বলেন, আমি লিখিতভাবে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছি। আমার সঙ্গে থাকা সহকারী কমিশনারদের মধ্যে অ্যাডভোকেট আব্দুল মালেকও পদত্যাগ করেছেন।
২৫ নভেম্বর বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে স্মারকলিপিতে দাবি করা হয় যে, আওয়ামীপন্থীদের অংশগ্রহণ অনুমোদন করা হলে তা "জুলাই বিপ্লবের শহীদদের রক্তের সাথে বেইমানি" হবে।
আগামী ২৮ নভেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল, যেখানে ভোটার সংখ্যা ৩২০। তিনটি প্যানেল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে:
মতামত