ছবি : তাড়াশের মাঠে মাঠে এখনো শোভা পাচ্ছে সোনালী ফসল
দেশীগ্রাম ইউনিয়নের কৃষক সুমন আহমেদ জানান, তিনি ১০ বিঘা জমিতে উচ্চফলনশীল রোপা-আমন ধানের আবাদ করেছেন। বিঘাপ্রতি ১০ হাজার টাকা খরচ করে ১৬ থেকে ১৮ মণ ধান পাচ্ছেন, যা প্রতি মণ ১৩০০-১৪০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সেচ খরচ কমে যাওয়ায় তার খরচের পরিমাণ অনেকটাই কমেছে।
তাড়াশ উপজেলা কৃষি অফিসার মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, প্রচুর বৃষ্টি হওয়ায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি ফলন হয়েছে। আধুনিক জাতের ধান ও সুষম সার ব্যবহারের পাশাপাশি পোকামাকড়ের আক্রমণ কম হওয়া বাম্পার ফলনের প্রধান কারণ।
বর্তমানে চালের দাম বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে নতুন ধান বাজারে এলে এক সপ্তাহের মধ্যে দাম কমতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। অক্টোবরের মাঝামাঝি থেকে শুরু হওয়া ধান কাটা ও মাড়াই কার্যক্রম স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন এলাকায় সরবরাহ করা হবে।
তাড়াশের মাঠে এখনো শোভা পাচ্ছে সোনালী ধানের ফসল। কৃষকরা ধান কাটার কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন। এ বাম্পার ফলন তাদের জীবনে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা আনবে বলে আশা করছেন।
মতামত